যশোর জেলার মনিরামপুর উপজেলা থেকে ১০/০৩/২০১৭ তারিখে সেচ্ছায় রক্ত দানের মধ্যে দিয়ে শুরু হয় পরিবার ও সমাজ উন্নয়ন সংস্থা FSDO নামের সংগঠন টি।দেব বিশ্বাস তখন থেকে নিজেকে একজন মানবতার প্রেমিক হওয়ার অঙ্গিকার করেন।


রক্ত দানের পাশাপাশি অসহায় হতদরিদ্র পরিবার কে বিভিন্ন সহায়তা দেন।প্রতিবন্ধী শিশুদের মাঝে হুইলচেয়ার বিতারণ-গরিব অসহায় ভিক্ষুক- ভ্যান চালক মাঝে বিভিন্ন সহযোগিতা করে এই সংস্থা।গত করোনার সময় গরিব অসহায় মানুষের পাসে ছিলো এই সংস্থা।করোনা কালিন খাদ্য সামগ্রি ত্রাণ চাইল ডাউল পিঁয়াজ রসুন লবন তৈল ও বিভিন্ন রকমের তরকারি ও সবজি।

দেব বিশ্বাস আমাদের প্রতিনিধি কে বলেন আমি এই সংস্থা আমার প্রাণ মনে করি।এই সংস্থা আমি প্রতিষ্ঠিত না করলে বুজতে পারতাম না এই বাংলাদেশে কতো মানুষ এখনো না খেয়ে থাকে।কতো মানুষ রক্তের অভাবে মারা যাই।তিনি বলেন আমি সেই সব মানুষের পাশে থাকার চেষ্টা করি।যে সব মানুষ ক্ষুদার জ্বালায় কাদে যে সব মানুষ চিকিৎসার অভাবে বাড়ি পড়ে আছে।

দেব বিশ্বাস কে আমাদের প্রতিনিধি জিগাসা করেন আপনারা টাকা কোথা থেকে পেয়ে থাকেন।দেব বিশ্বাস আমাদের বলেন আমাদের প্রায় ১০ হাজার মতো সদস্য আছে তাদের ভিতরে ৯৫% গরিব।এরা কেও ৫০ কেও ১০০ শত কেও ২০০ শত।করে টাকা দেই এসব মিশন করতে।এবং মাঝে মাঝে আমাদের ফেইজবুক পোস্ট দেখে বিদেশ থেকে টাকা পাঠাই। তাই দিয়েই আমরা গরিব অসহায় মানুষের পাশে থাকার চেষ্টা করি।

দেব বিশ্বাস বলেন আসলে আমাদের দেশে ধনির সংখ্যা প্রায় ৫০% এরা যদি এসব অসহায় মানুষের পাসে থাকতো কেও বিনা চিকিৎসায় মারা যেতো না।কিন্তু তারা গরিবের টাকায় বিলাস বহল গাড়ি বাড়িতে থাকে।আমি দেব বিশ্বাস গরিব অসহায় মানুষের পাশে ছিলাম আছি থাকবো।তিনি বলেন গত করোনা থেকে আমরা আর্থিক অবস্থা বিপর্যয়ে আছি।

আমার কাছে অনেক গুলা মানুষের লিস্ট আছে।তাদের প্রয়োজন চিকিৎসার টাকা অধিকাংশই ক্যান্সারে আক্রান্ত। কেও টিউমারে আক্রান্ত। কারো বা একটা হুইলচেয়ার প্রয়োজন।

এসব মানুষ গুলা সরকারি সুজক সুবিধা থেকে বঞ্চিত।আমি সমাজের বিবেকবান বেক্তি দের কাছে অনুরোধ কোরবো আপনারা সবাই নিজ নিজ এলাকায় খোজ খবর নিয়ে এসব অসহায় মানুষের পাসে থাকতে।তিনি বলেন যদি আমাদের পাশে কেও থেকে সহযোগিতা করতে চাই এই ফোন নাম্বারে যোগাযোগ করবেন +8801944988057।

এবং ফেইসবুক গুরুপেও যোগাযোগ করতে পারেন।ফেইসবুক পেজ হলো পরিবার ও সমাজ উন্নয়ন সংস্থা FSDO।
তিনি বলেন আমরা সরকারি সহায়তা পাই না।যদি সরকারি সুবিধা পাই আমরা আশা করি আরো অনেক পরিবারের মুখে হাসি ফুটাতে পারবো।তিনি বলেন আমি গত ২০১৯ সালে যশোর রেল ইস্টিশনের পাশে একটি ইস্কুল করেছি।

FSDO পাঠশালা নামে।সেখানে শিক্ষা থেকে বঞ্চিত পথ শিশুদের শিক্ষা দেওয়া হয়।তবে করোনার জন্য সরকারি নিয়ম কারুনের কারনে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিলো।সেই কারনে আমাদের ইস্কুল টি বন্ধ আছে।ইস্কুল টি দীর্ঘ দিন যাবত পড়ে থাকার কারনে ভেঙ্গেচুরে গেছে।মেরামত করতে হবে প্রায় ৪০ হাজার মতো টাকা লাগবে ইস্কুল টি নতুন করে শুরু করতে।
আমাদের প্রতিনিধি বিভিন্ন একায় খোজ খবর নিয়ে সকল তথ্য সঠিক বলে প্রমাণিত হয়।